ঘুড়ি – জামিল আশরাফ


দেয়ালে টাঙ্গানো যে ঘুড়িটি,
তা আর উড়বে না আকাশে।
দেখতে দেখতে সাদা রঙ্গা সে
ঘুড়িটি হয়ে যাবে ফ্যাকাশে।
আস্তে আস্তে জমবে ধূলো তাতে,
এক সময় বার্ধক্যের মত চিড়
ধরে তা হয়ে যাবে ধ্বংস-নিবিড়;
এইযে দেখছেন এই ঘুড়িটি,
তা আর উড়বে না আকাশে।
কারণ, এ ঘুড়িটি যে উড়াতো
সে-ই উড়ে গেছে আকাশে।

18 thoughts on “ঘুড়ি – জামিল আশরাফ

  1. ভাই অসাধারন কবিতা । এরকম আরো কবিতা চাই । ধন্যবাদ আপনাকে এরকম সুন্দর একটা কবিতা উপহার দিবার জন্য । বাংলা যে কোন কবিতা পেতে এ সাইটি থেকে ঘুরে আসতে পারেন । ক্লিক করুন

  2. পরিহাস

    মেঘলা আকাশ সুভ্র

    নিলামে নাকি উঠবো আমি
    সেই বাজারে খরা
    সূর্যের আলোয়ে পুড়ব আমি
    বৃষ্টিরা দেয় ধরা
    কাঠের লাঠি ভাঙল নাকি
    পিটানো হয়েছে সারা
    পিঞ্জর তার খুলে দিয়েছি
    পাগলুর হাতে ধরা
    খবর সুনেছি সংঘাত তাই
    জীবনে দিয়েছে হানা
    এবার আমার যেতে হবে
    তোমরা করোনা মানা

    ১০-২-২০১৪ইং

  3. আমি একা নীল ঘুড়ি আপন আকাশ এ উড়ি তোমার আর উড়তে হবেনা আমার সাথে মেঘলা আকাশ এ খুজেঁ নিও কোনো নীল আকাশ যেখানে শুধু সুখের বাতাস (মেঘলা আকাশ সুভ্র)

  4. হয়না লেখা ভালো,কলম আমার কালো, দ্বীপ জ্বলে রাত আসে,সূ্যি মামা পড়তে বসে । ওমা তুমি জানো নাকি,পড়তে আমি চাই, পড়তে বসে কেন আমি মামার বাড়ি যাই। সকাল এখন হয়ে গেছে,আমি কিন্তু ঘুমে, দিদির সাথে যেতাম আমি আমলকির নীচে। হয়নি সকাল মা বলতো ঘুমিয়ে তুমি থাকো, ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে আবার তুমি ওয়ানটেড দেখো। চাঁদে যাবো আসা ছিল,মায়ের বকনি, খেয়ে খেয়ে ফিরব আবার চাঁদের বাড়ি। চাঁদের বুড়ী সেলাই রেখে করল আমায় কি, বলল আমায় বাদশাহ্ আমি বুড়ী নেহী। মা আমার একটু বোকা ভাবতাম তখনি, নতুন চাঁদ পেয়ে আমি কত খুশী । সবছিল ফাঁকি তখন চাঁদ ছিলনা সেটা, বুঝে ছিলাম আবার আমি সকাল যখন দশটা। (মেঘলা আকাশ সুভ্র ) কবিতার নাম:স্বপ্ন

  5. পরিহাস

    মেঘলা আকাশ সুভ্র

    নিলামে নাকি উঠবো আমি
    সেই বাজারে খরা
    সূর্যের আলোয়ে পুড়ব আমি
    বৃষ্টিরা দেয় ধরা
    কাঠের লাঠি ভাঙল নাকি
    পিটানো হয়েছে সারা
    পিঞ্জর তার খুলে দিয়েছি
    পাগলুর হাতে ধরা
    খবর সুনেছি সংঘাত তাই
    জীবনে দিয়েছে হানা
    এবার আমার যেতে হবে
    তোমরা করোনা মানা

    ১০-২-২০১৪ইং(MOBILE:01790242376)

কেমন লাগলো জানান আমাদের